Top মাশরুম চাষ পদ্ধতি Secrets

ঘরে বসে মাশরুম চাষ করা যায় খুব সহজেই। করোনাকালে যারা ঘরে বসে দিন কাটাচ্ছেন তারা এটি চাষ করতে পারেন। মাশরুম অনেক পুষ্টিকর খবার। এই সময়ে চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন হাই প্রোটিনযুক্ত ডায়েটের। মাশরুম হাই প্রোটিনযুক্ত। হজম হয় তাড়াতাড়ি। প্রোটিন ছাড়াও এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজপদার্থ।

এটি এক ধরনের ছত্রাক ও খুবই সুস্বাদু একটি খাবার। মাশরুম অনেক ধরনের থাকলে ও সব ধরনের জাতের মাশরুম খাওয়া যায় না।

ব্যাগটি অত:পর পরিষ্কার ফ্লোর বা তারের জালির ওপর আধাঘন্টা সময় উল্টে রাখতে হবে যাতে ভেতরের বাড়তি পানি ঝড়ে যায়।

গুরুত্বপূর্ণ লিংক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট

হাই প্রোটিনযুক্ত এই ছত্রাক জাতীয় পরজীবী উদ্ভিদ খাদ্য হিসাবে অত্যন্ত পুষ্টিকর। খুব সহজেই এই চাষ ঘরে বসে করা যায়। ডাক্তারি মতে মাশরুমে প্রোটিন বাদে অতিরিক্ত মাত্রায় ভিটামিন আছে, যা মানব স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

বাংলাদেশে বর্তমানে বানিজ্যিকভাবে ঝিনুক মাশরুমের চাষই বেশি প্রচলিত। চাষীদের জন্য স্পন ভর্তি সাবষ্ট্রেট সহ উৎপাদনের জন্য প্রস্তুত পিপি ব্যাগ সরবরাহ করা হয়। সরবরাহকৃত এসব ব্যাগ থেকে চাষীরা ফসল উৎপাদন করে থাকেন। মোটামুটি ৫০০ গ্রাম ওজনের এসব ব্যাগের ভিতরে উৎপাদন হচ্ছে-

মাশরুম উচ্চ রক্তচাপ ও বহুমুত্র রোগীদের জন্য উপকারী।

ব্যাগটিকে সরাসরি রোদের মধ্যে রাখা যাবে না। ব্যাগটিকে ঘরের মধ্যেই রাখতে হবে সেখানেই যতটুকু আলো পাওয়া যায়।

মাশরুমের ধরণের উপর নির্ভর করে, অভ্যন্তরীণ চাষ, বহিরঙ্গন চাষ এবং ব্যাগ বা কিট ব্যবহার সহ চাষের বিভিন্ন পদ্ধতি উপলব্ধ রয়েছে।

সফল চাষ নিশ্চিত করতে বাড়ির পরিবেশে সঠিক পরিস্থিতি তৈরি করতে হবে এবং বিশেষ কিট, স্পোর সিরিঞ্জ এবং প্রেসার কুকার ব্যবহার মাশরুম চাষে জড়িত ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। সঠিক জ্ঞান এবং সরঞ্জাম সহ, মাশরুম চাষ যে কারো জন্য একটি ফলপ্রসূ এবং টেকসই কার্যকলাপ হতে পারে।

তাছাড়া প্রশিক্ষণার্থীদের সরকারি সার্টিফিকেটও দেওয়া হয়।এই প্রশিক্ষণে শেখানো হয় কিভাবে মাশরুম চাষ করবে,কিভাবে বিপণন করা যায়, মাশরুম চাষের সুবিধা-অসুবিধা ইত্যাদি বিষয় গুলোর ভালো ভাবে প্রশিক্ষন দেওয়া হয়। সরকারি প্রশিক্ষন ছাড়াও বেসরকারিভাবে মাশরুম চাষের প্রশিক্ষন দেওয়া হয়।

বড় বড় দোকানে, বাজারে মাশরুম বিক্রি করলে অনেক more info লাভবান হওয়া যায় ।এছাড়া খোলা বাজারে নিজ উদ্যেগে মাশরুম বিক্রি করলে অনেক লাভবান হওয়া যায়।সাধারণত বাজারে মাশরুম কেজি প্রতি ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা বিক্রি করা যায়।

you select the topics of one's interest and we will send you handpicked information and newest updates according to your choice.

প্রকৃতিতে মাশরুমের কয়েক হাজার জাত রয়েছে যার মধ্যে ৮-১০টি জাতের বাণিজ্যিক চাষাবাদ হয়ে থাকে। বাংলাদেশের তাপমাত্রা ও আপেক্ষিক আদ্রতা মাশরুম চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বাংলাদেশের চাষপযোগী মাশরুমের জাতগুলো হলো-

কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মেনু নির্বাচন করুন

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “Top মাশরুম চাষ পদ্ধতি Secrets”

Leave a Reply

Gravatar